প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগের প্রথম ধাপের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বেলা ১১টা থেকে শুরু হয়ে পরীক্ষা চলে দুপুর ১২টা পর্যন্ত।
রাজধানীসহ দেশের ২২ জেলায় প্রথম ধাপে এ নিয়োগ পরীক্ষা হয়েছে। এরমধ্যে ১৪ জেলার সব উপজেলা এবং আট জেলার কয়েকটি উপজেলায় পরীক্ষা হয়েছে।
এবছর ৪৫ হাজার পদের বিপরীতে আবেদন করেছে ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৬১ প্রার্থী। সেই হিসাবে প্রতি পদের জন্য লড়ছেন ২৯ জন।
সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষা হবে ২০শে মে। এ ধাপে ত্রিশ জেলার মধ্যে আট জেলার সব উপজেলা ও ২২ জেলার কয়েকটি উপজেলায় পরীক্ষা হবে। শেষ ধাপের পরীক্ষা হবে তেসরা জুন। এ ধাপে পরীক্ষা হবে ৩১ জেলায়। এর মধ্যে ১৭ জেলার সব ও ১৪ জেলার কয়েকটি উপজেলায় পরীক্ষা হবে। এই পরীক্ষার মধ্য দিয়ে দেশের ইতিহাসে প্রাথমিকে একসঙ্গে সবচেয়ে বেশি শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হচ্ছে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ২০১৯ সালের নিয়োগবিধি অনুযায়ী শিক্ষক নিয়োগে ৬০ শতাংশ থাকবে মহিলা কোটা, ২০ শতাংশ পোষ্য কোটা এবং ২০ শতাংশ পুরুষ কোটা (সাধারণ কোটা)। আর সব কোটাতে বিজ্ঞান বিভাগ বিষয়ে ২০ শতাংশ কোটা আছে। অর্থাৎ প্রতিটি কোটা থেকে যারা নির্বাচিত হবেন তাদের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে আসতে হবে।